উত্তর দিনাজপুর জেলার বিশিষ্ট কংগ্রেস নেতা শিক্ষক ও সমাজসেবী জনাব ইউসুফ আলী সরকার কলকাতার এক হাসপাতালে প্রয়াত হলেন।
নিজস্ব সংবাদদাতা - রায়গঞ্জ : উত্তর দিনাজপুর জেলার হেমতাবাদ থানা ও ব্লকের জাতীয় কংগ্রেসের এক বিশিষ্ট লড়াকু নেতা শিক্ষক ও সমাজসেবী জনাব ইউসুফ আলী সরকার মহাশয় হৃদয়জনিত জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪/১০/২০১৯ তারিখে কোলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন এবং সেখানেই তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুর খবর আসার সঙ্গে সঙ্গে শোকের ছায়া নেমে আসে বাঙ্গালবাড়ী সহ গোটা হেমতাবাদ ব্লক এলাকায়।
মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৮ বছর, বাঙালবাড়ী এলাকার গুঠিন গ্রামে তাঁর জন্ম হয়েছিল। তিনি আজীবন জাতীয় কংগ্রেস দলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।রায়গঞ্জ মহাবিদ্যালয় থেকে সম্মানের সঙ্গে স্নাতক পাস করার পর উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানের সঙ্গে এম কম পাস করেন।
তারপর তিনি গিয়াশীল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসাবে নিয়োগ হয়েছিলেন, পরবর্তীতে বাঙ্গালবাড়ী হাইস্কুলের প্রতিষ্ঠাতা ও সহকারী শিক্ষক পদে নিযুক্ত ছিলেন। দির্ঘদিন রায়গঞ্জ সেন্ট্রাল কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্কের সম্পাদকের ভার সামলেছেন। পরে তিনি বাঙ্গালবাড়ী পঞ্চায়েতের সাথে যুক্ত হয়ে সুনিপুণ কর্ম দক্ষতার সঙ্গে বাঙ্গালবাড়ী গ্রাম পঞ্চায়েতকে জেলায় উন্নয়নের চরম শিখরে পৌঁছে দিয়ে, রাজ্যে প্রথম স্থানে নিয়ে যান ও সারা রাজ্যে সাড়া ফেলেন।
বিগত ৩০ বছর গ্রাম পঞ্চায়েতের সাথে যুক্ত ছিলেন এবং ১০ বছর কাল পর্যন্ত জাতীয় কংগ্রেসের হয়ে পঞ্চায়েত প্রধান (১৯৮৮-১৯৯৮ সাল) ও ৫ বছর হেমতাবাদ পঞ্চায়েত সমিতির শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ পদে আসীন ছিলেন এবং দলনেতা নির্বাচিত হন।
তিনি বাঙ্গালবাড়ী পঞ্চায়েতে ১৯৯০ সালে ১৭ বিঘা জমি কিনে পঞ্চায়েতের স্থায়ী সম্পদ তৈরি করেন যা আজ বাঙ্গালবাড়ী হাট নামে পরিচিত। এলাকার বিভিন্ন সমাজসেবা মূলক কাজের সাথে তিনি যুক্ত ছিলেন।
নিজস্ব সংবাদদাতা - রায়গঞ্জ : উত্তর দিনাজপুর জেলার হেমতাবাদ থানা ও ব্লকের জাতীয় কংগ্রেসের এক বিশিষ্ট লড়াকু নেতা শিক্ষক ও সমাজসেবী জনাব ইউসুফ আলী সরকার মহাশয় হৃদয়জনিত জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪/১০/২০১৯ তারিখে কোলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন এবং সেখানেই তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুর খবর আসার সঙ্গে সঙ্গে শোকের ছায়া নেমে আসে বাঙ্গালবাড়ী সহ গোটা হেমতাবাদ ব্লক এলাকায়।
মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৮ বছর, বাঙালবাড়ী এলাকার গুঠিন গ্রামে তাঁর জন্ম হয়েছিল। তিনি আজীবন জাতীয় কংগ্রেস দলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।রায়গঞ্জ মহাবিদ্যালয় থেকে সম্মানের সঙ্গে স্নাতক পাস করার পর উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানের সঙ্গে এম কম পাস করেন।
তারপর তিনি গিয়াশীল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসাবে নিয়োগ হয়েছিলেন, পরবর্তীতে বাঙ্গালবাড়ী হাইস্কুলের প্রতিষ্ঠাতা ও সহকারী শিক্ষক পদে নিযুক্ত ছিলেন। দির্ঘদিন রায়গঞ্জ সেন্ট্রাল কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্কের সম্পাদকের ভার সামলেছেন। পরে তিনি বাঙ্গালবাড়ী পঞ্চায়েতের সাথে যুক্ত হয়ে সুনিপুণ কর্ম দক্ষতার সঙ্গে বাঙ্গালবাড়ী গ্রাম পঞ্চায়েতকে জেলায় উন্নয়নের চরম শিখরে পৌঁছে দিয়ে, রাজ্যে প্রথম স্থানে নিয়ে যান ও সারা রাজ্যে সাড়া ফেলেন।
বিগত ৩০ বছর গ্রাম পঞ্চায়েতের সাথে যুক্ত ছিলেন এবং ১০ বছর কাল পর্যন্ত জাতীয় কংগ্রেসের হয়ে পঞ্চায়েত প্রধান (১৯৮৮-১৯৯৮ সাল) ও ৫ বছর হেমতাবাদ পঞ্চায়েত সমিতির শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ পদে আসীন ছিলেন এবং দলনেতা নির্বাচিত হন।
তিনি বাঙ্গালবাড়ী পঞ্চায়েতে ১৯৯০ সালে ১৭ বিঘা জমি কিনে পঞ্চায়েতের স্থায়ী সম্পদ তৈরি করেন যা আজ বাঙ্গালবাড়ী হাট নামে পরিচিত। এলাকার বিভিন্ন সমাজসেবা মূলক কাজের সাথে তিনি যুক্ত ছিলেন।
No comments:
Post a Comment